আপনি যদি জীবন কে উপভোগ করতে ও অ্যাডভেঞ্চার স্বাদ নিতে পছন্দ করেন তাহলে এয়ার হোস্টেস হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কাজের সুবাদে দেশ বিদেশে নানা জায়গায় ঘুরে দেখার সুযোগ মেলে এয়ার হোস্টেসদের। পাখির মতো ডানা মেলে উড়ে বেড়ানো যায় আকাশে। জীবনকে উপভোগের সুযোগ থাকায় এ পেশা সত্যিই রোমাঞ্চকর। এখানে রয়েছে গ্লোবাল ক্যারিয়ার। আপনি এ কাজের যোগ্যতা অর্জন করতে পারলে
চাকরির খোঁজ : ইন্টেরিয়র ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ ও শুরুটা কখন থেকে? শাহরীন জে হক : আসলে তখন আমি ইন্টেরিয়র ডিজাইন বা এমন কোনো শব্দও শুনিনি। তখন আমার বয়স ৫ কি ৬ বছর হবে; সে বয়সে ঘড় গোছানো আমি খুব পছন্দ করতাম। তার মধ্য দিয়েই আমি যে পুরোদস্তুর ইন্টেরিয়র ডিজাইনিংয়ের কাজটাই কিছুটা হলেও করছি, তা আমি
দুই বছর ধরে সিএ পড়াশোনা করছেন ওয়াহিদুর রহমান। তার মতে, ‘এখানে পড়াশোনাটা একটু কঠিন। তবে মনোযোগী ও অধ্যবসায়ী হলে পড়া বুঝতে সমস্যা হয় না। সিএ সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ ছাড়াও বাইরের কোম্পানিতে ভালো বেতনে চাকরির সুযোগ আছে। ভালো ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করেই পড়তে আসা।’ সিএদের কাজের ক্ষেত্র দেশি-বিদেশি ব্যাংক, বীমা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এনজিও থেকে শুরু
পেশার ক্ষেত্রে বা পুরুষ বলে আলাদা কিছু নেই। সব পেশার নারীরা এখন স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করছে। নারীরা তাদের আপনগতিতে মেধা, বুদ্ধি আর যোগ্যতা দিয়ে নিজেদের শক্ত অবস্থানে দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছে। যে কোনো পেশায় প্রতিনিয়তই প্রমাণ করে যাচ্ছে তাদের কর্মদক্ষতার। এর ফলে সময়ের সাথে পাল্টে গেছে নারীদের মানসিক ও পেশার ধরনও। আবার এমন কিছু পেশা রয়েছে
আপনার ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার জন্য কি না করেন, সঞ্চয় থেকে শুরু করে লাইফ ইন্স্যুরেন্স পর্যন্ত করছেন। ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য কতই না চেষ্টা। কিন্তু একবারও কি এটা ভেবে দেখেছেন শান্তির জন্য যেখানে আছেন সেটা কতটুকু নিরাপদ? বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ তো বটেই বর্তমানে ভূমিকম্পপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশও স্থান করে নিয়েছে। সুরক্ষিত বাসস্থান তৈরির জন্য চায় আর্কিটেক্টর।
তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) জনপ্রিয় বিষয়। আজকাল অনেকেই উচ্চশিক্ষায় বেছে নিচ্ছে সিএসই। এ বিষয় পড়াশোনায় শিক্ষার্থীরা সর্বত্রই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় থাকে বলে শিক্ষাকে শুধু পড়াশোনার চাপ হিসেবে না নিয়ে আনন্দ ও বিনোদনের অংশ খুঁজে পায়। অন্যদিকে গড়ে উঠতে থাকে চাকরির ক্যারিয়ারও। দিন দিন এ কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের চাহিদা যেমন
ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দ গুলো অনেক কঠিন। ঠিক তেমনি এই বিষয়ে পড়াশোনা করাটাও কঠিন। কঠিন হলেও সাবজেক্টটা অনেক মজার। ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্সকে ইঞ্জিনিয়ারিং এর আত্না বলা হয়। ইঞ্জিনিয়ারিং সম্মান জনক পেশা গুলোর একটি। অনেক শিক্ষার্থীরই এই বিষয়ে পড়ার আগ্রহ থাকে। তাছাড়া এটি অভিভাবকদেরও একটি পছন্দের সাবজেক্ট। বাংলাদেশে বর্তমানে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের মূল্যায়ন অনেক
সেবামূলক পেশা হচ্ছে নার্সিং। যেখানে কাজ করে একদিকে যেমন মানুষের সেবা করা যায়, তেমনি এই পেশাতে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়াও যায় খুব সহজে। দেশে এখন প্রায় সব জেলা-উপজেলা শহরেই সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। ক্রমেই বেড়ে চলছে এসব হাসপাতালের সংখ্যা। তাই এসব প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছরই নার্সের প্রয়োজন হয়। চাইলে এ পেশায় আসতে পারেন আপনিও। এ পেশায়
ক্যারিয়ার হিসেবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং…. সিভিলের জন্য পাবলিক ও কয়েকটি সেরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলির নাম নিচে আছে.. চাকরির ক্ষেত্র- (১) সরকারের সকল মন্ত্রনালয়, বিভাগ ও দপ্তরে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে ২য় শ্রেনীর গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (২) বিদ্যমান সরকারী ও এবসরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (সিভিল) হিসেবে চাকুরী লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে।
বাংলাদেশে চাকরির বাজারে বর্তমানে যে কয়টি বিষয়ের গ্রাজুয়েটদের সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম শীর্ষে অবস্থান করছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং। চাহিদার তুলনায় এই পেশায় যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা অনেক কম। দেশে টেক্সটাইল শিল্পের দ্রুত বিকাশ ঘটে চলেছে। বিশ্বমানের টেক্সটাইল শিল্পের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশের এ শিল্পও দ্রুত অগ্রসরমান। যার ফলে এই শিল্পে প্রয়োজন হচ্ছে দক্ষ প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন
ফ্যাশন ডিজাইন এমন একটি শিল্প মাধ্যম যার সাহায্যে একজন ডিজাইনার তার নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় একটি পোশাককে আকর্ষণীয় করে তুলেন। এ ছাড়া তার ধৈর্য এবং সৃজনশীলতার পরিচয় দেন তার তৈরি বা ডিজাইন করা পোশাকে। তাই আপনি যদি সৃজনশীল ও নতুনত্ব কিছু করার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন ভাবছেন, তবে ক্যারিয়ার হিসেবে এই পেশাটি আপনার জন্য। এতে করে আপনি
আপনাকে যদি একটা সিলেবাস দিয়ে বলা হয় এটার ওপর লিখিত পরীক্ষা হবে, আপনি এক ফু দিয়ে উড়িয়ে দিতে পারবেন, কিন্তু যদি বলা হয় – এমসিকিউ নেওয়া হবে, তখন বুকের ভেতর ধকধক শব্দ কান পাতলেই শোনা যাবে সম্ভবত! লিখিত পরীক্ষায় সিলেবাস অনুযায়ী বিস্তারিত ধারণা নিয়ে সম্ভাব্য প্রশ্ন তালিকা তৈরি করে পড়ে নিলেই চলে, কিন্তু এমসিকিউ পরীক্ষায়
চার বছর মেয়াদী ও ১২৮ ক্রেডিটের ব্যাচেলর অব রিয়েল এস্টেট বিষয়ে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার পরিচিতি, মূলনীতি, আধুনিক নগরায়ন, পরিবেশ বিজ্ঞান, রিয়েল এস্টেটের সঙ্গে পরিবেশের সম্পর্ক, রিয়েল এস্টেটে বিপণন ব্যবস্থাপনা, রিয়েল এস্টেটে পরিকল্পনায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এর মৌলিক বিষয়সমূহ, রিয়েল এস্টেটে আইন, রিয়েল এস্টেটে জি আই এস, বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেটের সমসাময়িক ইস্যু, রিয়েল এস্টেটে
আমার অনার্সের রেজাল্ট ছিল খুবই খারাপ। এটা এক দিক দিয়ে ভাল হইছে, আমি সিদ্ধান্ত সহজে নিতে পেরেছিলাম যে এখানে আমার আর সময় নষ্ট করার কিছু নাই (যদিও মাস্টার্স করেছিলাম)। অনার্স পাশ করার পর চাকরী পেতেও আমার খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নাই, একজন এসে বলেছে ফেসবুকে যা লিখেন তাই একটু আমাদের অফিসে এসে লিখে টিখে যাবেন,
অনেকে ভাবেন ডিপ্লোমা তো শেষ করেছি এবার কি করব। বিএসসি তে পড়ব, নাকি জব করব, নাকি নিজের কিছু শুরু করব। আমি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যদি আপনি এর যেকোন একটা নিয়ে পড়ে থাকেন তো জীবনে অনেকগুলো ধাক্কা খেতে চলেছেন। কারণ, প্রথমত এটা বাংলাদেশ, আর দ্বিতীয়ত আমরা প্রায় সবাই মিডিল ক্লাস পরিবারের। ফ্যাক্ট-১ঃ ধরুন আপনি বিএসসি করছেন, আপনার পরিবার
সর্বশেষ চাকুরী সার্কুলার এবং চাকুরীর পড়াশুনা একই সাথে বিডি জবস সার্কুলার এজেন্সিতে।