১. বেশি নার্ভাসনেস থেকে ব্রেনের কার্যকারিতা হ্রাস পায় এবং স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এ কারণে মা-বাবার উচিত মাত্রাতিরিক্ত চাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকা। ২. প্রস্তুতি যেমনই হোক, বেশি রাত জেগে পড়বে না। ৩. পর্যাপ্ত ঘুম না হলে নার্ভাসনেস হতে পারে। এতে অল্পতেই ধৈর্যচ্যুতি ঘটবে এবং মেজাজ নিয়ন্ত্রণে থাকবে না।৪. পরীক্ষার সময় কিংবা এর আগে পড়াশুনা স্বাভাবিক রাখতে মাথা ঠান্ডা রাখা খুবই জরুরি। এ ক্ষেত্রে সময় মতো ঘুম ও খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি ফ্রেশ জুস খাওয়া যেতে পারে। ৫. নাশতায় পেপের জুস রাখলে শরীর কড়ে যাবে না।৬. পরীক্ষার্থীর নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে পুষ্টিকর খাবার রাখতে দুধ, ডিম ও সবজি দেওয়া যেতে পারে। ৭. একই সঙ্গে পরীক্ষার আগের রাতে অতিরিক্ত ঝাল, চর্বিজাতীয় খাবার ও শুকনো খাবার পরিহার করা ভালো।৮. এখন ঠান্ডাজনিত রোগা থেকে রক্ষা পেতে সাবধান থাকতে হবে।
সূত্রঃ প্রথম আলো